নিউ সাউথ ওয়েলস

২১ ফেব্রুয়ারী ২০০৬ | এপিং, সিডনি

প্রবাসে বহুমুখী সৃজনশীলতায় বাংলা একাডেমী অস্ট্রেলিয়া

SALP dhaka Conference

প্রগতিশীল ইচ্ছায় উদ্দীপ্ত হয়ে বাংলা একাডেমী অস্ট্রেলিয়া সিডনিতে কাজ আরম্ভ করেছিল গত ২৬ ফেব্রুয়ারী ২০০৬ সালে। মহান ভাষা আন্দোলনকে সম্মান একাডেমী কাজ আরম্ভ করে। একাডেমি এ মুহূর্তে চারটি নিয়মিত কার্যক্রম পরিচালনা করছে নিউ সাউথ ওয়ালেস এ। শাপলা, রজনীগন্ধা, কামিনী ও চেরি নামে কার্যক্রমগুলো নিয়মিতভাবে চলছে। এটা সম্ভব হয়েছে বাংলা একাডেমী অস্ট্রেলিয়া পরিবারের সদস্যদের ঐকান্তিক পরিশ্রমের ফলে।

একাডেমীর শিক্ষাক্রমে যা শেখানো হয় তা হলো: বাংলা, সঙ্গীত, চিত্রাঙ্কন, নৃত্য, থিয়েটার, ক্যামেরা, সম্পাদনা, ভিডিও ক্যামেরা, বাদ্যযন্ত্র, তবলা, ভায়োলিন, গিটার, সেতার, পিয়ানো এবং কীবোর্ডসহ অন্যান্য বিষয়। তবে বিষয়গুলো শিক্ষার্থীদের আগ্রহের ভিত্তিতে এবং কেন্দ্র ভেদে সংযোজন  করে থাকে বাংলা একাডেমী অস্ট্রেলিয়া। এ ছাড়াও বাংলা একাডেমী অস্ট্রেলিয়া নিম্নরূপ কার্যক্রম পরিচালনা করে থাকে।

শিক্ষার্থীদের জন্য নেতৃত্ব তৈরির কর্মসূচি

‘বাংলা একাডেমী অস্ট্রেলিয়া’ বাংলাদেশ, অস্ট্রেলিয়াসহ বিশ্বের বিভিন্ন দেশে নতুন প্রজন্মের জন্য ‘স্টুডেন্ট এ্যাম্বাসেডর লিডারশিপ প্রোগ্রাম’ নামে একটি নতুন প্রকল্পের কাজ শুরু করেছে। অস্ট্রেলিয়ায় গত ২২ আগস্ট শিক্ষাবিদ প্রফেসর আনিসুজ্জামান আনুষ্ঠানিকভাবে ওই প্রকল্পের উদ্বোধন করেন।  অস্ট্রেলিয়ার এপিং পাবলিক স্কুলের তরুণ শিক্ষার্থী আশা হোসেনকে নবীন সংগঠক এবং শারমিন সফিউদ্দিনকে কো-অর্ডিনেটর হিসেবে মনোনয়ন দেয়া হয়। উদ্দেশ্য ছেলেমেয়েদের লেখাপড়ার পাশাপাশি সমাজসচেতনতা বৃদ্ধি করা।

গত ১০ অক্টোবর বাংলাদেশের ঢাকাস্থ জাতীয় প্রেসক্লাবের কনফারেন্স লাউঞ্জে আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে স্টুডেন্ট এ্যাম্বাসেডর লিডারশিপ কর্মসূচির বিভিন্ন দিক তুলে ধরা হয়। আয়োজনে অতিথি এবং আলোচক হিসেবে উপস্থিত ছিলেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের এ্যামেরিটাস অধ্যাপক আনিসুজ্জামান, বাংলা একাডেমীর মহাপরিচালক ড. শামসুজ্জামান খান, শিল্পাচার্যের স্ত্রী বেগম জাহানারা আবেদিন এবং জাতীয় গ্রন্থকেন্দ্রের সাবেক পরিচালক ফজলে রাব্বী। বাংলা একাডেমী অস্ট্রেলিয়ার পরিচালক আনোয়ার আকাশ প্রবাসে একাডেমীর বিভিন্ন কার্যক্রম সম্পর্কে সাংবাদিকদের অবহিত করেন এবং বাংলাদেশে স্টুডেন্ট এ্যাম্বাসেডর লিডারশিপ কার্যক্রমের প্রয়োজনীয়তার কথা ব্যাখ্যা করেন।

সংবাদ সম্মেলনের পাশাপাশি শিল্পাচার্য জয়নুল আবেদিন স্মরণে আয়োজিত শিশু চিত্রাঙ্কন প্রতিযোগিতায় বিজয়ীদের মধ্যে পুরস্কার দেয়া হয়। প্রতিযোগিতায় বিশ্বের বিভিন্ন দেশ থেকে ৩৫০টি ছবি জমা পড়ে। এগুলোর মধ্যে ৩২টি ছবি বাছাই করে বরেণ্য চিত্রশিল্পী কাইয়ুম চৌধুরী চারটি বিভাগে মোট ১২ জনকে নির্বাচিত করেন।

শিক্ষাবিদ আনিসুজ্জামান বাংলা একাডেমী অস্ট্রেলিয়ার এ ধরনের উদ্যোগের প্রশংসা করে বলেন, এই উদ্যোগের ফলে শিশুরা দক্ষতা অর্জন করে স্বাবলম্বী হয়ে দেশ ও আন্তর্জাতিক অঙ্গনে প্রতিভার স্বাক্ষর রাখতে পারবে।  তিনি বাংলা একাডেমী অস্ট্রেলিয়ার বিভিন্ন কার্যক্রম তুলে ধরে বলেন বাংলা একাডেমী অস্ট্রেলিয়া সে দেশে বাংলা স্কুল চালাচ্ছে বাংলা শেখার জন্য যা সত্যি প্রশংসনীয়। ‘স্টুডেন্ট এ্যাম্বাসেডর লিডারশিপ প্রোগ্রাম’ প্রসঙ্গে তিনি বলেন স্বচ্ছতার অভাবে অনেক সংগঠন কাজ শুরু করে তবে শেষ করতে পারে না।

বাংলা একাডেমীর মহাপরিচালক শামসুজ্জামান খান বাংলা একাডেমী অস্ট্রেলিয়ার কার্যক্রমকে স্বাগত জানান। তিনি দেশের বাইরে একাডেমীর কার্যক্রমের গুরুত্বের কথা তুলে ধরে বলেন, অস্ট্রেলিয়ার মতো অন্য দেশের একাডেমীগুলো কেন্দ্রীয় একাডেমীর সঙ্গে যোগাযোগ রক্ষা করতে পারে।  প্রবাসী এই সংগঠনকে যথাযথ সহযোগিতা এবং আগামী একুশে বইমেলায় প্রবাসীদের জন্য একটি স্টল বরাদ্দের আশ্বাস দেন।

অনুষ্ঠানের অতিথি শিল্পাচার্য জয়নুল আবেদিনের স্ত্রী বেগম জাহানারা আবেদিন বাংলা একাডেমী অস্ট্রেলিয়ার উন্নয়নমূলক কাজগুলোর প্রশংসা করে তা এগিয়ে নিয়ে যাবার অনুরোধ করেন। এ সময়ে তিনি অস্ট্রেলিয়ার শিল্পাচার্য জয়নুল আবেদিন স্মরণে বিশ্বব্যাপী আয়োজিত চিত্রাঙ্কন প্রতিযোগিতার বাংলাদেশের বিজয়ী প্রতিযোগীদের মাঝে পুরস্কার বিতরণ করেন।

জাতীয় গ্রন্থকেন্দ্রের সাবেক পরিচালক ফজলে রাব্বী বাংলা একাডেমীর কাজের প্রশংসা করে বলেন এ জাতীয় কাজ প্রবাসে করা সত্যিই দুরূহ।  তিনি বলেন একটা প্রজন্ম বিদেশে ছড়িয়ে পড়েছে তারা আমাদেরই অংশ, বিচ্ছিন্ন কেউ নয়। প্রথম প্রজন্ম বাংলা চর্চা করলেও পরবর্র্তী প্রজন্ম তা অব্যাহত রাখতে পারছে না। বাংলা একাডেমী অস্ট্রেলিয়া এ কঠিন কাজটির দায়িত্ব নিয়েছে। আগামী প্রজন্ম যদি বাংলা বলার পাশাপাশি লিখতে এবং পড়তে পারে তবে আমাদের বাংলাদেশ এবং বাংলাভাষা অনেক বেশি ছড়িয়ে পড়বে। তবে এ কাজে প্রয়োজন প্রতিটি বাঙালির এগিয়ে এসে সাহায্য করা।

‘স্টুডেন্ট এ্যাম্বাসেডর লিডারশিপ প্রোগ্রাম’-এর ক্ষুদে সদস্য এবং অস্ট্রেলিয়ার এপিং পাবলিক স্কুলের ছাত্রী সারা হোসেন তার সাম্প্রতিক সময়ে বাংলাদেশ ভ্রমণের সময়ে স্বচক্ষে দেখা কিছু স্কুলের করুণ অবস্থার কথা বর্ণনা করেন।  সারা তার স্কুলের টিফিনের পয়সা বাঁচিয়ে বাংলাদেশের শিশুদের পড়ালেখা ও অন্যান্য খরচ নির্বাহের কথা দৃঢ়তার সঙ্গে সবাইকে জানান। উপস্থিত সুধীজন সারার এ প্রয়াসকে তুমুল করতালির মাধ্যমে স্বাগত জানান।

As and when you face stress or any kinds of tension just make sure to also have a brief look over the dosage, side effects, online payment and delivery policy. cialis tadalafil generico It is purchase viagra online mostly men above the age of 30 and becomes clinically significant by the age of 50, the risk is roughly one in three men. Long-term use diarrheal series drugs generic cialis canada have great harm on the body, also not reduce fat, it is not recommended. Biperine which is one of the ingredients is an online viagra store aphrodisiacal storehouse, known for thousands of years to increase libido levels.
বাংলা একাডেমী অস্ট্রেলিয়ার পরিচালক আনোয়ার আকাশ অনুষ্ঠানটি সঞ্চালন করেন এবং বাংলা একাডেমী অস্ট্রেলিয়ার বিভিন্ন কার্যক্রম এবং ‘স্টুডেন্ট এ্যাম্বাসেডর লিডারশিপ প্রোগ্রাম’ প্রসঙ্গে সকলকে অবহিত করেন। পরে তিনি উপস্থিত অতিথি, সাংবাদিক, শিল্পী ও কলাকুশলীসহ সকলকে চা চক্রের মাধ্যমে ধন্যবাদ জানান।

পাঠাগার
প্রতিটি ক্লাসের সঙ্গে বাংলা একাডেমী তাদের ছাত্র-ছাত্রীদের পাঠাগার প্রকল্পে সংযুক্ত করে। ফলে সপ্তাহে  অন্তত একটি বই পড়ার অভ্যাস গড়ে ওঠে একাডেমীর ছাত্র-ছাত্রীদের। প্রতিটি ছাত্র-ছাত্রীর জন্য এখানে পাঠাগার প্রকল্পের অংশ হিসেবে কার্ডের মাধ্যমে বই বরাদ্দ করা হয়। যা আধুনিক পদ্ধতিতে সংরক্ষণ করা হয়।

দীপায়নের সাহায্যার্থে সঙ্গীতসন্ধ্যা
অস্ট্রেলিয়ায় পড়তে আসা দীপায়নের জন্য বাংলা একাডেমী অস্ট্রেলিয়া আয়োজন করেছিল ‘মানুষ মানুষের জন্য’ শিরোনামে গত ১১ আগস্ট ২০০৭-এ একটি অনুষ্ঠান। তিলক কমোদ ছিল এ আয়োজনের সহযোগী সংগঠন। সঙ্গীত পর্বে অংশগ্রহণ করেন সিরাজুস সালেকিন, কাকলি মুখার্জি, উজ্জ্বল, বাপ্পি, জিয়া ইসলাম, রাজিত, মিহির, ফারজানা শারমিন, বিল্লুসহ আরো অনেকেই। অনুষ্ঠানটির উপস্থাপনায় ছিলেন সায়েবা জালাল মুনা। ব্যক্তিগত সংগ্রহ এবং টিকেট বিক্রয়লব্ধ অর্থ সহ মোট ৪,৮৯৬.৬০ ডলার (চার হাজার আটশ ছিয়ানব্বই ডলার এবং ষাট সেন্ট) অর্থ সংগৃহীত হয়। সমুদয় অর্থ দীপায়নের হাতে জীবদ্দশায় ২৪ আগস্ট দেয়া হয়।

জাতীয় কাউন্সিলে বাংলা ভাষার সংযোজন ও বাংলা একাডেমী অস্ট্রেলিয়া
বাংলা একাডেমী অস্ট্রেলিয়া গত ৯-১১ আগস্ট ২০১০ অনুষ্ঠিত অস্ট্রেলিয়ার সকল রাজ্য সরকারের কেন্দ্রীয় পাঠাগারগুলোর সমন্বয়ে গঠিত প্রথম জাতীয় কাউন্সিলে (My Language Conference 2010) বাংলা ভাষাকে বিশ্বের আরো ৬৪টি ভাষার মাঝে নিয়ে আসার দুর্লভ সম্মান অর্জন করে।  নিউ সাউথ ওয়েলস্রে জাতীয় পার্লামেন্ট হাউজে এবং নিউ সাউথ ওয়েলস্-এর কেন্দ্রীয় পাঠাগারে তিন দিনব্যাপী এ আয়োজনে অস্ট্রেলিয়াসহ বিশ্বের বিভিন্ন দেশের গ্রন্থাগারিক ও শিক্ষাবিদরা উপস্থিত ছিলেন। বাংলা একাডেমী অস্ট্রেলিয়া এ আয়োজনের গর্বিত স্পন্সর।

জাতীয় দিবস উদ্যাপন
মহান ভাষা আন্দোলনের তাৎপর্য তুলে ধরে একুশের বিশেষ আয়োজন ছিল ১৪ ফেব্র“য়ারি ২০০৯-এ। ‘‘আমার ভাইয়ের রক্তে রাঙানো একুশে ফেব্র“য়ারি, আমি কি ভুলিতে পারি…।’  ১৯৫২ সালে ‘রাষ্ট্রভাষা বাংলা চাই’ স্লোগানে আকাশ-বাতাস মুখরিত করে রাজপথে নেমেছিল বাংলাদেশের ছাত্র জনতা, বাংলাকে রাষ্ট্রভাষা মর্যাদা দেয়ার দাবিতে আন্দোলন করতে গিয়ে ঢাকার রাজপথ সিক্ত হয় সালাম, বরকত, রফিক, জব্বার, সফিউদ্দীনসহ নাম না জানা অনেক বীর শহীদদের রক্তে। একুশ বাংলা ভাষার মানুষের হাজার বছরের ইতিহাসের এক অনন্য দিন।  এ দিনে বাংলা একাডেমীর আয়োজনে বক্তারা স্মরণ  করেছে সেই সব অকুতোভয় প্রাণপুরুষকে। ছোটদের এবং বড়দের সুন্দর হাতের লেখা প্রতিযোগিতা, ছোটদের জন্য উন্মুক্ত চিত্রাঙ্কন প্রতিযোগিতা এবং একটি বিতর্ক প্রতিযোগিতার আয়োজন ছিল এদিন। আগামী মহান ভাষাশহীদদের স্মরণে বাংলা একাডেমী আয়োজন করেছিল ‘ফাগুন রাঙানো একুশ’ শীর্ষক গীতি আলেক্ষ অনুষ্ঠান।
মহান বিজয় দিবস ২০০৬ স্মরণে গত বছরের ১৭ ডিসেম্বর ০৬, একাডেমী আয়োজন করেছিল মুক্তিযুদ্ধের ওপর একটি ছোট নাটিকা ও  চিত্র প্রদর্শনীর। এপিং ওয়েস্ট পাবলিক স্কুল মিলনায়তনে এ অনুষ্ঠানে অংশ নেয় একাডেমীর ‘শাপলা’ কেন্দ্রের শিক্ষার্থীরা।

গবেষণা
একাডেমী গবেষণামূলক কার্যক্রম চালিয়ে যাচ্ছে নিয়মিতভাবে। যেখানে দেশে-বিদেশের অসংখ্য মানুষ নানাভাবে সহায়তা করে চলেছেন। এ গবেষণার অংশ হিসেবে ইতোমধ্যেই (২০০৬ সালে) এরা প্রকাশ করেছে গণগায়ক আবদুল লতিফের ওপর একখানি গবেষণা গ্রন্থ। ২০০৭ সালের গবেষণাকর্ম হিসেবে বাংলা একাডেমী কাজ করছে শিল্পাচার্য জয়নুল আবেদিনের ওপর। এ বছরে শিল্পাচার্য জয়নুল আবেদিনের ওপর বাংলা একাডেমী অস্ট্রেলিয়া প্রকাশ করবে একখানি গবেষণা গ্রন্থ। প্রচারপত্রটি সময়মতো সিডনিসহ বিশ্বের বিভিন্ন দেশে প্রচারিত হয়েছে।

শিল্পাচার্য জয়নুল আবেদিন স্মরণ
১৮ ফেব্রুয়ারী ২০০৭ একাডেমী আয়োজন করেছিল স্থানীয় এপিং ওয়েস্ট পাবলিক স্কুল প্রাঙ্গণে শিল্পাচার্য জয়নুল আবেদিনের মহান স্মৃতির উদ্দেশে একটি আলোচনা সভা। এ সভায় বক্তারা শিল্পাচার্যের অবদানের কথা তুলে ধরেন। শিল্পাচার্য জয়নুল আবেদিনের মহান স্মৃতির উদ্দেশে নিবেদিত একাডেমি আয়োজন করেছিল স্থানীয়ভাবে এবং বিশ্বব্যাপী একটি চিত্রাঙ্কন প্রতিযোগিতার। কার্যক্রমটিতে বিশ্বের ৩৫০ জন প্রতিযোগী অংশ নিয়েছিল। সেখান থেকে ২১ জনকে পুরস্কৃত করার জন্য মনোনয়ন দেয়া হয়। এবং সর্বশেষ ১২ জনকে প্রথম দ্বিতীয় ও তৃতীয় পুরস্কার এবং সার্টিফিকেট দেয়া হয়।

আপনিও বাংলা একাডেমী অস্ট্রেলিয়ার সঙ্গে যুক্ত হয়ে আমাদের দেশ এবং মাতৃভাষাকে বিশ্বে সম্মানজনকভাবে পরিচয় করিয়ে দিতে অনবদ্য ভূমিকা রাখতে পারেন। বাংলা একাডেমী অস্ট্রেলিয়া একটি অরাজনৈতিক প্রগতিশীল সংগঠন। যে কোনো প্রগতিশীল কাজে আপনার সঙ্গে থাকবে এ প্রতিষ্ঠান।

যোগাযোগের মাধ্যম : admin@banglaacademy.com;  www.banglaacademy.com